শনিবার, ২৮ মার্চ, ২০১৫

The Hardest game ever!!

I am posting this article in English so that everyone around the globe can understand without any problem! So today I am gonna talk about an android game which is made by me pretty .Well one of the most difficult games I'v played so far and also really addictive!I have no idea how I ended up making such a hard game! I mean look at this..I myself made the game and I find it difficult to play! So imagine how hard and challenging this game is gonna be for you guys??Its like each time I fail..I want to try it again...and again and again! Its a completely new game so I am not sure if any of you have yet tried it. So I am gonna share this game with you guys now...Trust me its really addictive! You guys should definitely try it. The game is called Forest Ninja Dash. Its currently only available on Google Play Store! People who loves challenging games should definitely try  Forest Ninja Dash!Its a simple and challenging addictive game! Heres the link to Forest Ninja Dash! Don't forget to rate the game guys! Hope you guys Enjoy the game! Take care and stay safe! :)

Heres a screenshot of the game...


সোমবার, ১৯ জানুয়ারী, ২০১৫

কোন সমস্যা ছাড়াই Viber, WhatsApp, Tango এবং সবকিছু ব্যবহার করুন!!

নিরাপত্তা জড়িত কারণে Viber, Whatsapp  ইত্যাদি কিছু তথ্য আদান প্রদানের software বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।কিন্তু বরাবরের মত এবারও ভুক্তভোগী আমরা যারা সাধারণ জনগণ......তাই আজ আপনাদের সাথে এই সমস্যা সমাধানের একটা trick শেয়ার করব।

প্রথমে আপনার Android ফোন এর  settings>more networks/more wireless >VPN> add VPN এ যান। এখানে দেখবেন ৩ টি বাক্স :
                                            ১.Name 
                                            ২.Type 
                                            ৩.Server Address 

এখানে Name এ আপনার পছন্দ মত নাম বসাবেন যেমন:ukvpn,cavpn,usavpn ইত্যাদি।
Type এ PPTP সিলেক্ট করুন এবং Server Address এ  নিচের লিংক গুলোর একটি বশিয়েদিবেন।

http://euro217.vpnbook.com/
http://euro214.vpnbook.com/
http://us1.vpnbook.com/
http://us2.vpnbook.com/
http://ca1.vpnbook.com/

এবার SAVE করুন। এখন আপনার বানানো VPN তে ক্লিক করুন। এখানে ইউসার নাম হবে : vpnbook. এবং পাসওয়ার্ড হবে : d4Eyatra.

আপনার কাজ এখানেই শেষ!! এখন আপনি নিশ্চিন্তে আপনার সব প্রয়োজনীয় software ব্যবহার করতে পারবেন!! আশাকরি আপনাদের ভালো লেগেছে। আপনি চাইলে google playstore থেকে VPN app ও নামিয়ে নিতে পারেন যেমন :Hotspot Shield ইত্যাদি। কিন্তু আমার মতে apps ব্যবহার না করে এভাবে উসে করাটা বেশি সুবিধাজনক। কারণ apps এ যেকোনো সময় প্রবলম করতে পারে এবং ফোন স্লো হয়ে যেতে পারে। আপনাদের সুবিধার জন্য মানে যদি কারো vpn settings এ সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে তাদের জন্য আমি Hotspot Shield এর Elite ভার্সন শেয়ার করলাম :

Hotspot Shield

এই তথ্যটি আমি আমার খুব প্রিয় একটি হ্যাকিং গ্রুপ Cyber-71 এর মাধ্যমে পেয়েছি। তাদেরকে অনেক ধন্যবাদ আমাদের সাথে এই trick টা শেয়ার করার জন্য। :)

  

শুক্রবার, ১৬ জানুয়ারী, ২০১৫

ছোটো বেলায় বাবা-মা বড় ভাই-বোন এর নোকিয়া মোবাইল এ খেলা সেই Bounce গেমটার কথা খুব মনে পরছিল। কতো মজা করেই না খেলতাম গেমটা!! এখন চারেদিকে স্মার্টফোন.......তাই সেই প্রিয় গেমটা আর খুব একটা দেখার ও সুযোগ হয়না।তাই মনে হলো এসব স্মার্টফোন এর জন্যই এমন একটা গেম বানিয়ে ফেললে কেমন হয়? যেমন কথা তেমনই কাজ বানিয়ে ফেললাম সেই গেমটা। যদিও আপাতত শুধু Android এর জন্যই বানিয়েছি তবে নিকট ভবিষ্যতে iOS এবং Windows এর জন্য বানানোর ও ইচ্ছা আছে। আপাতত আপনাদের সাথে Android টাই শেয়ার করতে চাই। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে। নিচে কিছু screenshot দিয়ে দিলাম।গেমটি বুঝতে সমস্যা হলে Play Store এর description টা দেখলেই আপনারা বুঝতে পারবেন   :) Download The Game apk here





    

শুক্রবার, ২৪ অক্টোবর, ২০১৪

**Just Take a picture of the math problem,and the problem will be solved!!

Trick Number 10:সবাই কেমন আছেন?আজকে অনেকদিন পর আবার আপনাদের জন্য একটা trick নিয়ে এলাম এবং আমি sure যে আপনারা এই trick টি অবশ্যই পছন্দ করবেন।আজকের trick এ আপনাদের এমন একটি সফটওয়্যার দেখাবো যার মাধ্যমে আপনি যেকোনো অংকের সমস্যা শুধুমাত্র তার ছবি তুলেই সমাধা করতে পারবেন।কি?খুব ইন্টারেষ্টিং মনে হচ্ছে না? জি হ্যা এই মোবাইল সফটওয়্যার এর মাধ্যমে আপনি যেকোনো অঙ্ক খুব সহজে সমাধান  করতে পারবেন। যেমন:arithmetic expressions, fractions and decimals, powers and roots, and simple linear equations

এই app টির trailer দেখে নিতে পারেন চাইলে:Photo Math

এখন পর্যন্ত এই সফটওয়্যার টি শুধুমাত্র ios এবং Windows ফোন এর জন্য এসেছে।Android ব্যবহারকারীরা মন খারাপ করার কিছু নেই ২০১৫ সালের শুরুর দিকে Android এর জন্য ও চলে আসবে এই সফটওয়্যার।

আপনার windows ফোন এর জন্য নিচের লিংক থেকে ডাউনলোড করে নিন:Photo Math For Windows
এবং iPhone ইউসাররা:Photo Math for iOS

আশা করি আপনাদের ভালো লেগেছে।আরো অনেক ট্রিকস নিয়ে আগামীতে আপনাদের সামনে আসবো সবাই ভালো থাকবেন।ধন্যবাদ। 

রবিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০১৪

**Learn SQL Injecting and Hack any Vulnerable Website..!

Trick Number 9:আশা করি সবাই ভালোই আছেন।সবার তো আর আমার মত দিন যায় না। যাই হোক আজকে আমি আপনাদের সাথে SQL injection সম্পর্কে কথা বলবো।

SQL Injecting কি?:সাধারনত আমরা SQL Injecting এর মাধ্যমে যেকোনো Vulnerable অথবা দুর্বল নিরাপত্তা সম্পন্ন ওয়েবসাইট হ্যাক করতে পারি।SQL সাধারণত ওয়েবসাইট এর database বের করার মাধ্যমে প্রয়োজনীয় তথ্য যেমন User Name,Password ইত্যাদি বের করে থাকে।

আজকে আমি আপনাদের BD Gray Hat Hackers এর একটি PDF book দিব যা দিয়ে আপনি SQL Injecting খুব সহজে শিখতে পারবেন।সেখানে আপনি Injecting সম্পর্কে সব কিছুই জানতে পারবেন।

Download Link  .....এই লিংকটি থেকে আপনি সেই PDF ফাইল টি ডাউনলোড করে নিতে পারেন।আশা করি আপনি খুব সহজেই শিখতে পারবেন।BDGHH এর এই PDF টিতে খুব সহজ ভাষায় স্ক্রীনশট সহ সব তথ্য দেওয়া আছে।

আশা করি আপনাদের অবশ্যই ভালো লেগেছে।সামনে আরো অনেক Tricks এবং hacks নিয়ে আসব আপনাদের সামনে।আরো অনেক হ্যাকিং PDF এর জন্য আমাকে কমেন্ট এর মাধ্যমে জানাবেন।ধন্যবাদ।সবাই ভালো থাকবেন!



শুক্রবার, ১৭ অক্টোবর, ২০১৪

**The Greatest hackers of all time.Do you know who they are???

Info:সবাই কেমন আছেন?আশা করি ভালই আছেন আপনারা।প্রতিদিনের মত আজকেও আপনি আমারে ব্লগ এ visit করেছেন নতুন কোনো হ্যাকিং শিখতে তাই না?  হ্যাকিং করতে তো প্রায় সবাই চায়। কিন্তু কখনো কি ভেবেছেন যে এই হ্যাকিং দুনিয়ার রাজা কারা ছিল অথবা আছে?আজকে আমি আপনাদের সাথে তাই শেয়ার করব। বিশ্ব কাপানো কিছু হ্যাকার দের কথা বলব আপনাদের যারা হ্যাকিং দুনিয়ার রাজা।

(আজকের এই তথ্য সমূহ সংগৃহীত)


১.John Dreper:হ্যাকার নামটা সর্বপ্রথম প্রদান করা হয়েছিল এরকম হাতেগোনা মানুষের মধ্যে জন ড্রেপার অন্যতম। তাকে বলা হয় হ্যাকিংএর আদি পিতা। ১৯৭০ দশকে আমেরিকাতে ক্যাপ'ন ফ্রেঞ্চ নামে একটা খাবার বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিল। একবার ক্যাপ'ন ফ্রেঞ্চের নির্মাতারা তাদের পন্যের প্রচার কৌশল হিসেবে এর প্যাকেটের ভিতরে একটি খেলনা হুইসেল দেয়া শুরু করে। আর ড্রেপার এই হুইসেল দিয়েই তার কার্য সিদ্ধি করে। ড্রেপার খেয়াল করেছিল যে, একটি সক্রিয় টেলিফোন কল শেষ হলে টেলিফোন এক্সেঞ্জ থেকে যে স্বয়ংক্রিয় শব্দটি প্রদান করা হয় তার সাথে এই হুইসেলের হুবহু মিল আছে। সে কল করার পর নির্দিষ্ট একটি সময়ে ওই হুইসাল দিয়ে শব্দ করতো যা থেকে এক্সেঞ্জ মনে করতো কলটি বোধয় শেষ হয়েছে। কিন্তু যেহেতু কলটি ছিল ড্রেপারের বানানো তাই বাস্তবে কলটি শেষ হত না। তাই হুইসেল বাঁজাবার পরে ড্রেপার ইচ্ছে মত কথা বলতে পারতো এবং এর জন্য তাকে বাড়তি কোন বিল দিতে হত না। কিন্তু বছর দুই এভাবে চলার পর অবশেষে ধরা পড়ে ড্রেপার আর সাজা হিসেবে তাকে দুই মাস জেলে কাটাতে হয়।

২.Kevin Mitnick:হ্যাকিং এর জগতে অন্যতম বিখ্যাত হ্যাকার হচ্ছে কেভিন মিটনিক। ১৯৮১ সালে মাত্র ১৭ বছর বয়সে হ্যাকিং এর ভূবনে পদার্পন করে মিটনিক। প্রথমে টুকটাক হ্যাকিং করলেও সিরিয়াসলি হ্যাকিং শুরু করে ১৯৮৩ সালের দিকে। সে সময়ে ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যালোলিনার ছাত্র ছিল সে। একদিন ইন্টারনেটে পূর্বসুরি আরপানেটে অ্যাকসেস পেয়ে যায় মিটনিক আর আরপানেট যেহেতু মার্কিন প্রতিরক্ষা মন্ত্রনালয়ের একটি নেটওয়ার্ক ছিল সেহেতু মন্ত্রনালয়ের সকল স্পর্শকাতর সকল ফাইল দেখার সুযোগ পেয়ে যায় কেভিন মিটনিক। তবে সে কখনো এই ফাইল গুলোর অপব্যাবহার করে নি। পেন্টাগনের গোপন ফাইলে ঘুরে বেড়ানো ছিল তার শখের মতোই। কিন্তু এভাবে আর বেশিদিন চলে নি, আরপানেট-এর সিস্টেম এ্যাডমিন-রা টের পেয়ে যায় মিটনিকের অস্তিত্ব। অবৈধ ভাবে কম্পিউটার সিস্টেমে প্রবেশ করার অপরাধে গ্রেফতার করা হয় তাকে এবং পাঠানো হয় সংশোধন কেন্দ্রে। কিন্তু মিটনিক পুরোপুরি সংশোধিত হয় নি। হ্যাকিং তার কাছে ছিল নেশার মত, আর এ কারণেই পরবর্তিতে তাকে বেশ কয়েকবার লাল দালানের ভাত খেতে হয়েছে।

৩.Robert Moris:হয়তো দুনিয়া জোড়া বিখ্যাত হবার চিন্তা করেই হ্যাকিং শুরু করেছিল মরিস। ১৯৮৮ সালে কর্নেল ইউনিভার্সিটির ছাত্র থাকা অবস্থায় ৯৯ লাইনের একটা কোড লিখে ছেড়ে দিয়েছিল বিভিন্ন নেটওয়ার্কে। যা খুব দ্রুত শত শত কম্পিউটারকে আক্রমন করে। পরবর্তিতে এই কোড মরিস ওয়ার্ম নামে পরিচিতি লাভ করে। ধরা পরার পর মরিস আত্মপক্ষ সমর্থন করে বলে, সে কোন খারাপ কাজ করে নি। কোড ছাড়ার মূল উদ্দেশ্য ছিল ইন্টারনেটের সাথে কতগুলো কম্পিউটার সংযুক্ত আছে তা বের করা। শত শত কম্পিউটারকে আক্রমন করার অপরাধে ১৯৮৯ সালে গ্রেফতার হয় মরিস। পরে তাকে মুক্তি পাওয়ার জন্য দশ হাজার ডলার জরিমানা প্রদান করতে হয়।

৪.Kevin Polson:২৪ বছর বয়সে কেভিন পোলসেনকে FBI গ্রেফতার করে। কম্পিউটার ও টেলিফোন সার্ভারে গোপনে প্রবেশের দায়ে গ্রেফতার করা হয় তাকে সাল তখন ১৯৮৯। কিন্তু গ্রেফতার করে বেশীদিন আটকে রাখা যায়নি তাকে। বিচার শুরুর আগেই কৌশলে জেল থেকে পালিয়ে যায় সে। এর মধ্যে সে একটি ঘটনা ঘটায় লস এঞ্জেলেসে। সেখানকার একটি রেডিও স্টেশন একবার ঘোষণা দেয়, একটি নির্দিষ্ট দিনে তাদের কাছে যত কল আসবে তার মধে ১০৩ নম্বর কলারকে দেয়া হবে একটি দামী পোর্শে গাড়ি। পোলসনও তার কাজের ধারা অনুযায়ী রেডিও স্টেশনের টেলিফোন সুইস বোর্ড লাইন হ্যাক করে বনে যান ১০৩ নম্বর কলার। তারপর দাবি করে পোর্শে গাড়িটি। কিন্তু এত কিছু করেও শেষ রক্ষা হয় নি। দ্রুতই সব ফাঁস হয়ে যায়। অবশেষে পালিয়ে যাবার ১৭ মাসের মাথায় পুনরায় গ্রেফতার হয় পোলসন।

৫.Vladimir Levin: কুখ্যাত হ্যাকার ভ্লাদিমির লেভিনের মূল টার্গেট ছিল বিখ্যাত সিটি ব্যাংক। কয়েকটি কর্পোরেট ইউজারের পাসওয়ার্ড হ্যাক করে তাদের একাউন্ট থেকে সে সরিয়ে ফেলে ১০.৭ মিলিয়ন ডলার। এসব টাকা সরিয়ে ফেলে সেগুলো পাঠিয়ে দেয় যুক্তরাষ্ট্র, ফিনল্যান্ড, নেদারল্যান্ড, ইসরায়েল ও জার্মানির কয়েকটি ব্যাংক একাউন্টে। এ কাজ অবশ্য লেভিন একা করে নি, তার সহযোগী ছিলো আরো চার-পাঁচজন। তার সঙ্গী সাথীদের কয়েকজন বিভিন্ন দেশের ওই গোপন একাউন্টগুলো থেকে টাকা তুলতে গিয়ে ধরা পড়ে। লেভিন নিজেও ধরা পড়ে ১৯৯৫ সালে। বিচারে তার ৩ বচরের জেল ও ২.৫ লাখ ডলার জরিমানা করা হয়। আর খোয়া যাওয়া ডলারে ৪ লাখ বাদে বাকি সব অর্থই উদ্ধার করা সম্ভব হয়।

৬.David Smith: ইন্টারনেটের মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়া সর্বপ্রথম ভাইরাসটির শ্রষ্টা হতে চেয়েছিল স্মিথ। ১৯৯৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রের নিউ জার্সি অঙ্গরাজ্যে বসে চুরি করা একটি এওএল একাউন্ট থেকে একটি ওয়ার্ম ছেড়ে দেয় ইন্টারনেটে। ওয়ার্মটির নাম ছিল মেসিলা। যা পরবর্তিতে ইন্টারনেটে ঢুকে ব্যাপক ক্ষতি সাধন করে এবং প্রায় ৩০০টি বড় বড় কর্পোরেট প্রতষ্ঠানের নেটওয়ার্কে হামলা চালায়। এর মধ্যে মাইক্রোসফট, ইন্টেল, লুসেন্ট টেকনোলজির মত কোম্পানিও ছিল। গোটা আক্রমনট প্রায় ৮০ মিলিয়ন ডলারের সমপরিমান ক্ষতি সাধন করে। তবে কাজটি করে বেশিদিন শান্তিতে থাকতে পারেনি স্মিথ। বিচারে তার লম্বা মেয়াদের কারাবাস হলেও পরে তা কমিয়ে নিয়ে আসা হয় মাত্র ২০ মাসে।

আশা করি আজকের আমার এই তথ্য সমূহ লেগেছে।যদিও এগুলো আমার সংগ্রহ করা বিভিন্ন Site এবং Books থেকে।........তবুও আশা করি আপনাদের ভালো লেগেছে।ধন্যবাদ।সামনে আরো অনেক তথ্য,hacks,tricks and tips হাজির হব। সবাইকে আবার ধন্যবাদ।